(মৃণাল মজুমদার)
কারণ টা সহজ! বিপদে আপদে যার থেকে নিঃস্বার্থ পরামর্শ বা সাহায্য পাওয়া যায়, মানুষ তাকেই আপন ভাবে।তার কথাই বিশ্বাস করে। জানে বলেই অনেক দল বা নেতা ইমাম, পাদ্রী দের ঘুষ দিয়ে হাতে রাখে। কেহ কেহ ট্যাক্স এর টাকায় নিয়মিত ঘুষ দেয়। ইমাম, পাদ্রী রা প্রার্থনা র পর অনেক সময় নানা সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যাপার নিয়ে ভাষণ দেয়। নামাজ পড়ার পর মনের উত্তেজনা প্রশমিত হয়, আর তখন যা শোনে , সেটা মনে লেগে যায়, বিশ্বাস করে নামাজী রা। ইমাম/পাদ্রী রা ইসমালিক ও খৃস্টান ধর্মের ধর্ম ও রাজনীতির পাতা লেভেল এর প্রচারক।
কারণ টা সহজ! বিপদে আপদে যার থেকে নিঃস্বার্থ পরামর্শ বা সাহায্য পাওয়া যায়, মানুষ তাকেই আপন ভাবে।তার কথাই বিশ্বাস করে। জানে বলেই অনেক দল বা নেতা ইমাম, পাদ্রী দের ঘুষ দিয়ে হাতে রাখে। কেহ কেহ ট্যাক্স এর টাকায় নিয়মিত ঘুষ দেয়। ইমাম, পাদ্রী রা প্রার্থনা র পর অনেক সময় নানা সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যাপার নিয়ে ভাষণ দেয়। নামাজ পড়ার পর মনের উত্তেজনা প্রশমিত হয়, আর তখন যা শোনে , সেটা মনে লেগে যায়, বিশ্বাস করে নামাজী রা। ইমাম/পাদ্রী রা ইসমালিক ও খৃস্টান ধর্মের ধর্ম ও রাজনীতির পাতা লেভেল এর প্রচারক।
উকিল যেমন আশা করে
মামলা লেগে থাকুক, তবেই তাদের "সেবা" করে ইনকাম বাড়বে, তেমনি
ইমাম/পাদ্রী রা চাইবে, মানুষ মৌলবাদী হোক, তাদের কথা শুনুক, তাদের কাছে
আসুক। আর যেহেতু এদের ইনকাম তেমন নয়, তাই রাজনীতির কালো টাকার হাতছানি
তারা উপেক্ষা করতে পারেনা! এদের কে ঘুষ খাইয়ে অনেকেই কাজ হাসিল করে!
মসজিদের মাইক ব্যবহার করে সংখ্যালঘু দেড় ঘর বাড়ি ভাঙতে উসকানি দেয়ায়!
সবাই মিলে নামাজ পড়ায় দোষ নেই, সামাজিক সম্পর্ক মজবুত হয়। কিন্তু সে জন্য ইমাম কেন দরকার? পাড়ার প্রত্যেক মুরুব্বি পালা করে নামাজ পড়ালেই তো হয়! ঘরে যারা নামাজ পড়ে , তাদের তো ইমাম লাগেনা!
ডিকটেটর সুহার্তো ইমাম দের চাপ দিয়ে এক ফ্যামিলি ২ সন্তানের জন্য প্রচার করিয়েছিলো ইন্দোনেশিয়া তে! কিন্তু চাপ দিয়ে কোনো কাজ করানো ঠিক নয়, কারণ অন্য রায় চাপ দিয়ে তাদের লক্ষ্য পূরণ করতে পারে।
কাজেই ইমাম প্রথা বন্ধ করে দেয়া হোক. আজকাল সমাজে সব প্রবলেম এর সমাধান এর জন্য আলাদা আলাদা প্রফেশনাল থাকে, মোহাম্মদ এর সময় ছিলোনা, ইমাম কেই সমাজ রক্ষার সব দায় নিতে হতো। আর ইমাম এর পক্ষে কোনো কালেই সেক্যুলার চিন্তা করা সম্ভব নয়। কাজেই যতদিন আইন করে ইমাম প্রথা বন্ধ না হচ্ছে, ততদিন নামাজ পড়ানো, সুন্নত করার বাইরে আইন করে এদের সব মগজ ধোলাই এর কাজকর্ম বন্ধ করা, তেমনি আইন ভাঙলে ফৌজদারী অপরাধ হিসাবে গণ্য করে জেল শাস্তির ব্যবস্থা করা দরকার। ধর্ম আর রাজনীতি সেক্যুলার দেশে পাশাপাশি চলতে পারেনা!
হিন্দু দের এই সমস্যা নেই, কারণ পুরোহিত রা ধর্ম চর্চার বাইরে রাজনীতি আলোচনা করেনা, পূজা বাড়িতেই হয়, হিন্দুরা মন্দির সমাজে বাস করেনা আর হিন্দু রা পুরহিত দের বাণী শুনে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নেয়না!
সবাই মিলে নামাজ পড়ায় দোষ নেই, সামাজিক সম্পর্ক মজবুত হয়। কিন্তু সে জন্য ইমাম কেন দরকার? পাড়ার প্রত্যেক মুরুব্বি পালা করে নামাজ পড়ালেই তো হয়! ঘরে যারা নামাজ পড়ে , তাদের তো ইমাম লাগেনা!
ডিকটেটর সুহার্তো ইমাম দের চাপ দিয়ে এক ফ্যামিলি ২ সন্তানের জন্য প্রচার করিয়েছিলো ইন্দোনেশিয়া তে! কিন্তু চাপ দিয়ে কোনো কাজ করানো ঠিক নয়, কারণ অন্য রায় চাপ দিয়ে তাদের লক্ষ্য পূরণ করতে পারে।
কাজেই ইমাম প্রথা বন্ধ করে দেয়া হোক. আজকাল সমাজে সব প্রবলেম এর সমাধান এর জন্য আলাদা আলাদা প্রফেশনাল থাকে, মোহাম্মদ এর সময় ছিলোনা, ইমাম কেই সমাজ রক্ষার সব দায় নিতে হতো। আর ইমাম এর পক্ষে কোনো কালেই সেক্যুলার চিন্তা করা সম্ভব নয়। কাজেই যতদিন আইন করে ইমাম প্রথা বন্ধ না হচ্ছে, ততদিন নামাজ পড়ানো, সুন্নত করার বাইরে আইন করে এদের সব মগজ ধোলাই এর কাজকর্ম বন্ধ করা, তেমনি আইন ভাঙলে ফৌজদারী অপরাধ হিসাবে গণ্য করে জেল শাস্তির ব্যবস্থা করা দরকার। ধর্ম আর রাজনীতি সেক্যুলার দেশে পাশাপাশি চলতে পারেনা!
হিন্দু দের এই সমস্যা নেই, কারণ পুরোহিত রা ধর্ম চর্চার বাইরে রাজনীতি আলোচনা করেনা, পূজা বাড়িতেই হয়, হিন্দুরা মন্দির সমাজে বাস করেনা আর হিন্দু রা পুরহিত দের বাণী শুনে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নেয়না!
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন