(মৃণাল মজুমদার)
MP বা MLA দের যোগ্যতা নেই পার্লামেন্টে সংবিধান মেনে প্রব্লেম এর সমধান এর জন্য সঠিক আইন করে সঠিক সময়ে কার্যকরী করা, তাই ম্যাক্সিমাম প্রব্লেম গিয়ে পরে সুপ্রিম কোর্ট এর ঘাড়ে ! সুপ্রিম কোর্ট কোনো আইন বানায়না, কোনো আইন বা ঝগড়া সংবিধান সম্মত কিনা , সেটা দেখা তাদের মূল কাজ! এরা স্থগিতাদেশ দেয়। মানে বলে দেয় -সংবিধান অনুযায়ী এই আইন ঠিক নয়, কাজেই এই আইন এর প্রয়োগ করা যাবেনা বা এই আইন ঠিক । জজদের কোনো ব্যক্তিগত মতামত ও থাকতে পারেনা! যখন কোনো ঝগড়ার সমাধান এরা সংবিধান মেনে আইন এর মধ্যে খুঁজে না পায়, তখন এরা পার্লামেন্ট কে আইন বানিয়ে সমাধান করতে বলে! কিন্তু "শুয়ারের খোয়াড়ে" ঐক্যমত্য হয়ে, কোনো প্রব্লেম নিয়ে সমাধান বের না করে, দোষ অন্য দল এর উপর চাপিয়ে দিয়ে, মানুষ কে এরা ম্যানিপুলেট করে!
MP বা MLA দের যোগ্যতা নেই পার্লামেন্টে সংবিধান মেনে প্রব্লেম এর সমধান এর জন্য সঠিক আইন করে সঠিক সময়ে কার্যকরী করা, তাই ম্যাক্সিমাম প্রব্লেম গিয়ে পরে সুপ্রিম কোর্ট এর ঘাড়ে ! সুপ্রিম কোর্ট কোনো আইন বানায়না, কোনো আইন বা ঝগড়া সংবিধান সম্মত কিনা , সেটা দেখা তাদের মূল কাজ! এরা স্থগিতাদেশ দেয়। মানে বলে দেয় -সংবিধান অনুযায়ী এই আইন ঠিক নয়, কাজেই এই আইন এর প্রয়োগ করা যাবেনা বা এই আইন ঠিক । জজদের কোনো ব্যক্তিগত মতামত ও থাকতে পারেনা! যখন কোনো ঝগড়ার সমাধান এরা সংবিধান মেনে আইন এর মধ্যে খুঁজে না পায়, তখন এরা পার্লামেন্ট কে আইন বানিয়ে সমাধান করতে বলে! কিন্তু "শুয়ারের খোয়াড়ে" ঐক্যমত্য হয়ে, কোনো প্রব্লেম নিয়ে সমাধান বের না করে, দোষ অন্য দল এর উপর চাপিয়ে দিয়ে, মানুষ কে এরা ম্যানিপুলেট করে!
এবার থেকে গণভোটের
মাধ্যমেই গণতান্ত্রিক ভাবে আইন বানানো র সময় এসেছে Switzerland এর মত !
তাতে জনগণ কে অন্ধকারে রেখে আইন বানানো আর সম্ভব হবেনা, আর জনগণ ও আইন
সচেতন হবে! কোন বিল কেমন হয়, আপনি কি মাতৃ ভাষায় কোনো সরকারি বেসরকারি
মিডিয়া তে পড়তে বা জানতে পারেন? না পারেন না! এবার ভাবুন বাংলার যে সব MP
আছে, পার্লামেন্টে সব MP এর যোগ্যতা যদি তেমন হয়, এদের পক্ষে কি করে কোনো
বিল বুঝে আলোচনা করা সম্ভব বা নতুন আইনের বিল আনা সম্ভব?
০১. মিডিয়া তে পড়লাম সুপ্রিম কোর্ট ২৯.০৩.২০১৭ বলেছে , ০১.০৪.২০১৭ থেকে ভারত স্টেজ ৩ গাড়ি বিক্রয় করা যাবেনা দূষণ বাড়ার কারণে। ভালো কথা! সরকার কি গাড়ি কোম্পানি গুলো কে লিখিত ভাবে ১বছর পূর্বে জানিয়েছে, যে কবে থেকে ওই গাড়ি আর বিক্রয় করা যাবেনা? যে গাড়ি গুলো উৎপাদিত হয়েছে, সে গুলোর কি হবে? এই যে গাড়ি শিল্প গুলোর তেমনি কর্মীদের , বিক্রেতাদের বা ক্রেতা দের ক্ষতি হলো, তার দায় কে নেবে? একেই বলে উঠলো বাই তো কটক যাই !
০২. বে আইনি কসাইখানা যে বন্ধ করবে, সেটা কেন ৩-৬ মাস সময় দিয়ে সরকার কার্যকর করলোনা? এতকাল যারা বেআইনি কসাইখানা চলতে দিলো, তাদের কেন এরেস্ট করেনা? এখন বেআইনি কসাইখানা যাতে যাতে বন্ধ না করে তার জন্য ধর্মঘট করছে বেআইনি বিক্রেতেরা । ভুগছে ক্রেতা রা! অনেক আইনি সরকার ও এই বেআইনি দের পক্ষে বক্তৃতা দিচ্ছে! আইন অনুযায়ী কোথায় খাবার জন্য পশু হত্যা করা বিধান? আইনি বা বেআইনি কসাই খানার মূল পার্থক্য কি ক্রেতার কাছে ? কয়জন জানে?মিডিয়া র রিপোর্টার রা লেখেনা !
০৩. খুব কম ক্ষেত্রেই দেখবেন, সরকার জনগণ ও ব্যবসায়ী কে জানিয়ে, সময় নিয়ে কোনো আইন নতুন বানিয়ে, কঠোর ভাবে কার্যকর করে! কর কেন বাজেট এর সময় গোপন ভাবে বাড়াতে হবে? কেন পার্লামেন্ট আলোচনা করে যে কোনো সময় বাড়ায়না? ফাটকা কারবারি দের সুযোগ দেবার জন্য?
০৪. পার্টি র মেম্বার দের থেকে ভোট না নিয়ে, তাদের না জানিয়ে ভোটের রেজাল্ট বের হবার কয়েক ঘন্টার মধ্যে কোয়ালিশন সরকার গঠন করে কিভাবে? কেন জনগণ জানবেনা, কোথায় এদের মিল হলো বলেএরা কোয়ালিশন করছে? কোন কোন প্রতিশ্রুতিএরা পালন করবে ৫ বছরে- কোনটা করবেনা ? আর কোয়ালিশন চুক্তি কেন জনগণ জানতে পারবেনা? উন্নত দেশে কোয়ালিশন সরকার গঠন হতে ভোটের পর ২-৩ মাস সময় লাগে, ঐক্যমতে পৌঁছাতে ও শক্তি লিখতে, তেমনি পার্টি মেম্বার থেকে পাশ করিয়ে আনতে।
আসলে ইন্ডিয়ান রাজনীতি গণতান্ত্রিক নয়, "উঠলো বাই তো কটক যাই" রাজনীতি! আর এই কারণেই দেশ কেবল পিছিয়ে যায়!
০১. মিডিয়া তে পড়লাম সুপ্রিম কোর্ট ২৯.০৩.২০১৭ বলেছে , ০১.০৪.২০১৭ থেকে ভারত স্টেজ ৩ গাড়ি বিক্রয় করা যাবেনা দূষণ বাড়ার কারণে। ভালো কথা! সরকার কি গাড়ি কোম্পানি গুলো কে লিখিত ভাবে ১বছর পূর্বে জানিয়েছে, যে কবে থেকে ওই গাড়ি আর বিক্রয় করা যাবেনা? যে গাড়ি গুলো উৎপাদিত হয়েছে, সে গুলোর কি হবে? এই যে গাড়ি শিল্প গুলোর তেমনি কর্মীদের , বিক্রেতাদের বা ক্রেতা দের ক্ষতি হলো, তার দায় কে নেবে? একেই বলে উঠলো বাই তো কটক যাই !
০২. বে আইনি কসাইখানা যে বন্ধ করবে, সেটা কেন ৩-৬ মাস সময় দিয়ে সরকার কার্যকর করলোনা? এতকাল যারা বেআইনি কসাইখানা চলতে দিলো, তাদের কেন এরেস্ট করেনা? এখন বেআইনি কসাইখানা যাতে যাতে বন্ধ না করে তার জন্য ধর্মঘট করছে বেআইনি বিক্রেতেরা । ভুগছে ক্রেতা রা! অনেক আইনি সরকার ও এই বেআইনি দের পক্ষে বক্তৃতা দিচ্ছে! আইন অনুযায়ী কোথায় খাবার জন্য পশু হত্যা করা বিধান? আইনি বা বেআইনি কসাই খানার মূল পার্থক্য কি ক্রেতার কাছে ? কয়জন জানে?মিডিয়া র রিপোর্টার রা লেখেনা !
০৩. খুব কম ক্ষেত্রেই দেখবেন, সরকার জনগণ ও ব্যবসায়ী কে জানিয়ে, সময় নিয়ে কোনো আইন নতুন বানিয়ে, কঠোর ভাবে কার্যকর করে! কর কেন বাজেট এর সময় গোপন ভাবে বাড়াতে হবে? কেন পার্লামেন্ট আলোচনা করে যে কোনো সময় বাড়ায়না? ফাটকা কারবারি দের সুযোগ দেবার জন্য?
০৪. পার্টি র মেম্বার দের থেকে ভোট না নিয়ে, তাদের না জানিয়ে ভোটের রেজাল্ট বের হবার কয়েক ঘন্টার মধ্যে কোয়ালিশন সরকার গঠন করে কিভাবে? কেন জনগণ জানবেনা, কোথায় এদের মিল হলো বলেএরা কোয়ালিশন করছে? কোন কোন প্রতিশ্রুতিএরা পালন করবে ৫ বছরে- কোনটা করবেনা ? আর কোয়ালিশন চুক্তি কেন জনগণ জানতে পারবেনা? উন্নত দেশে কোয়ালিশন সরকার গঠন হতে ভোটের পর ২-৩ মাস সময় লাগে, ঐক্যমতে পৌঁছাতে ও শক্তি লিখতে, তেমনি পার্টি মেম্বার থেকে পাশ করিয়ে আনতে।
আসলে ইন্ডিয়ান রাজনীতি গণতান্ত্রিক নয়, "উঠলো বাই তো কটক যাই" রাজনীতি! আর এই কারণেই দেশ কেবল পিছিয়ে যায়!
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন